Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বাহিনী আকালের দায় কার?

যা আশা করা হয়েছিল, তা হয়নি। যা আশঙ্কা করা হয়েছিল, তাই হয়েছে। প্রায় এক মাস ধরে প্রচারযুদ্ধে প্রাণহানি, রক্তপাত, বোমা-গুলির লড়াইয়ের যে বিক্ষিপ্ত ছবি দেখা গিয়েছে, শনিবার গ্রাম বাংলার ভোটের দিনও তার ব্যতিক্রম ঘটল না। শাসক ও বিরোধী উভয়পক্ষেরই কয়েকজনের প্রাণ গেল, বোমা পড়ল, ব্যালট বাক্সে আগুন ধরানো হল। প্রার্থী মার খেলেন, চিরাচরিত কায়দায় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগও উঠল। কিন্তু দিনভর এইসব অপ্রীতিকর ঘটনাবলিকে কি এড়ানো যেত না? সব কিছুকে ছাপিয়ে যে প্রশ্নটা উঠল তা হল, ভোটকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায়? গত মাসের গোড়ায় ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনের ঘোষণার দিন থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি উঠতে শুরু করে। এই নিয়ে গত এক মাসে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। রাজ্যের ভোট, রাজ্য পুলিস দিয়েই হওয়া উচিত বলে যুক্তিতে শাসকদল কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে ছিল। রাজ্য সরকার ও নির্বাচন কমিশন চেয়েছিল বুথ পাহারার জন্য রাজ্য পুলিসে যে ঘাটতি থাকবে তা মেটাতে কয়েকটি রাজ্য থেকে ফোর্স এনে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যেতে পারে। শেষ পর্যন্ত এই নিয়ে মামলা হয়। প্রতিটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। এই নির্দেশে সিলমোহর দেয় সর্বোচ্চ আদালতও। এই প্রেক্ষিতে ঠিক হয়, রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটের নিরাপত্তায় মোট ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠাবে অমিত শাহের কেন্দ্রীয় স্বরাস্ট্র মন্ত্রক। অথচ দেখা যায় ভোটের দিন অর্থাৎ শনিবার সকাল পর্যন্ত ৬৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে হাত তুলে দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক! যার অবশ্যম্ভাবী পরিণতিতে বহু ভোটকেন্দ্রেই এদিন কেন্দ্রীয় জওয়ানদের টিকি পর্যন্ত দেখা যায়নি। প্রশ্ন উঠছে, আদালতের নির্দেশ অমান্য করার এই দায় কার?
বলাবাহুল্য, এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রতি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করার সোচ্চার দাবিদার ছিল বিজেপি। এই দাবিতে বঙ্গ বিজেপির নেতারা আদালতের দ্বারস্থ হন। মূলত প্রায় ৬২ হাজার বুথে নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য রাজ্য পুলিসের ঘাটতির কথা বিবেচনা করে আদালত ২০১৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটের চেয়েও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী আনার নির্দেশ দেয়। সেইমতোই ৮২২ কোম্পানি বাহিনী আসার কথা। আদালতের এই নির্দেশে বিজেপিসহ প্রায় সব বিরোধী দলের মধ্যে চাপা উল্লাস দেখা দেয়। নীতিগতভাবে না চাইলেও আদালতের নির্দেশকে সম্মান জানায় বাংলার শাসকদল তৃণমূলও। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ভাবনা বোধহয় অন্যরকম ছিল। সাধারণ নিয়মে ভোটের কয়েকদিন আগেই সংশ্লিষ্ট রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী পৌঁছে যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে দেখা যায়, ভোটের কয়েকদিন আগে দফায় দফায় ৩৩৭ কোম্পানি এসে পৌঁছালেও বাকি ৪৮৫ কোম্পানির দেখা নেই! এই অবস্থায় যাবতীয় ধোঁয়াশা বজায় রেখে ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে তারা জানায় বাকি ওই ৪৮৫ কোম্পানি বাহিনী পাঠানো হচ্ছে। যদিও শনিবার সকাল পর্যন্ত মোট ৬৫০ কোম্পানি বাহিনী আসে। প্রশ্ন হল, শেষ মুহূর্তে বাহিনী পাঠালে কোন জাদুবলে তাদের প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পাঠানো যাবে? কেন বাহিনী পাঠাতে এমন গড়িমসি বা দেরি তারও কোনও ব্যাখ্যা নেই! ভোটের দিন যদি বাহিনী আসে তাহলে তারা কোন কাজে লাগবে? সঙ্গত এই প্রশ্নটি উঠেছে। এই দেরির রহস্য কি উন্মোচন হবে? ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে। প্রায় সব জেলা থেকেই অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে, এদিন অধিকাংশ বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল না। এই দায়িত্বজ্ঞানহীনতার দায় কি কেন্দ্রের উপর বর্তায় না?
আরও মজার ব্যাপার হল, কেন্দ্রের নিয়ম অনুযায়ী একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র পাহারা দিতে ন্যূনতম চারজন জওয়ান রাখা বাধ্যতামূলক। রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটগ্রহণ কেন্দ্র যত সংখ্যক, সেই হিসেবে কেন্দ্রের নিয়মেই একটি কেন্দ্রে চারজন জওয়ান রাখতে গেলে কমপক্ষে ১ লক্ষ ৭৮ হাজার জওয়ান দরকার। এই হিসেবে পুরো ৮২২ কোম্পানি বাহিনী দিয়ে সব ভোটকেন্দ্র পাহারা দেওয়াও সম্ভব নয়। আর যত সংখ্যক বাহিনী এসেছে তাদের সবাইকে কাজে লাগানো সম্ভব হলেও এক চতুর্থাংশের সামান্য বেশি ভোটকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা সম্ভব ছিল। আর ভোটকেন্দ্র পিছু দু’জন জওয়ান ধরলে অর্ধেক ভোটকেন্দ্রে পাহারার ব্যবস্থা হতে পারে। তার মানে, অঙ্কের নিয়মেই বেশিরভাগ ভোটকেন্দ্র খালি থাকার কথা। ঘটনাও হল, ভোটের সকাল থেকে এই কেন্দ্রীয় বাহিনীর আকাল নিয়ে সোচ্চার হয়েছে সব পক্ষ। তাই প্রশ্ন হল, প্রয়োজনীয় সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো যে সম্ভব নয় তা আগেভাগে জানানো হল না কেন? বা যাদের পাঠানো হল সেক্ষেত্রেই-বা কেন যথাসময়ে তাদের পাঠানো হল না? এই পরিস্থিতি তৈরির জন্য কী জবাব দেবে কেন্দ্র বা বিজেপি? নাকি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জুজু দেখিয়ে গেরুয়া শিবির ভোট বৈতরণী পেরতে চেয়েছিল? পাশাপাশি, কম সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠিয়ে কি আদালত অবমাননা করল না কেন্দ্রীয় সরকার? এই প্রশ্নটিও উঠছে।
09th  July, 2023
লড়াই ‘আসল বিরোধী’ নির্ধারণের

মাঝে অল্প সময়ের জন্য রাইটার্সের দখল নিয়েছিল যুক্তফ্রন্টের একাধিক সরকার। ওই পর্ব বাদ দিলে স্বাধীনতার পর থেকে ১৯৭৭ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের দণ্ডমুণ্ডের কর্তা ছিলেন কংগ্রেস নেতারা। ২১ জুন, ১৯৭৭ থেকে ১৩ মে, ২০১১ পর্যন্ত ‘বঙ্গেশ্বর’ ছিলেন সিপিএমের জ্যোতি বসু ও তাঁর উত্তরসূরি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। বিশদ

গ্রাম চায় উন্নয়ন সহযোগীদের

পশ্চিমবঙ্গে সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে আসন বিন্যাস ছিল এইরকম—জেলা পরিষদে ৯২৮টি, পঞ্চায়েত সমিতিতে ৯,৭৩০টি এবং গ্রাম পঞ্চায়েতে ৬৩,২২৯টি। মনোনয়ন পর্ব থেকেই গ্রাম বাংলা তপ্ত তাওয়ার মতোই হয়ে ওঠে। বিতর্ক, আইনি লড়াই থেকে সংঘর্ষ বাদ যায়নি কিছুই। বিশদ

13th  July, 2023
গ্রাম বাংলার অটুট ভরসা

অবশেষে বাংলা পার করল তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। শনিবার (৮ জুলাই) অনুষ্ঠিত হল ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। ৬৯৬টি বুথে পুনর্নির্বাচন হল সোমবার (১০ জুলাই)। মঙ্গলবার (১১ জুলাই) হল ভোটগণনা ও ফলাফল ঘোষণা। বিশদ

12th  July, 2023
অত্যাচারীরাই রক্ষাকারী!

একটি বাংলা গান একদা খুব জনপ্রিয় হয়েছিল। ‘একই অঙ্গে এত রূপ দেখিনি তো আগে’। বিজেপি, আরএসএসের সংখ্যালঘু-বিদ্বেষ, ঘৃণা কোনও নতুন তথ্য নয়। তবু তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে সেই সংখ্যালঘুদের মন জয়ের কৌশল নিয়েছে গেরুয়া শিবির। বিশদ

11th  July, 2023
উলুখাগড়ার ভূমিকা

অবশেষে শনিবার সম্পন্ন হল পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ভোটগ্রহণ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জমানায় এটি তৃতীয় পঞ্চায়েত নির্বাচন। তৃণমূল আমলে প্রথম পঞ্চায়েত নির্বাচন হয় ২০১৩ সালে। সেবারের নির্বাচন খবরের শিরোনামে এসেছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশনার মীরা পাণ্ডের সঙ্গে রাইটার্সের বেনজির সংঘাতকে কেন্দ্র করে। বিশদ

10th  July, 2023
কুস্তি ছেড়ে দোস্তি হোক

ভোট এলে হিংসা হবে, পশ্চিমবঙ্গের ললাটলিখনে এই সত্যটা যেন অনিবার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকটা কান টানলে মাথা আসার মতো। আজ, শনিবার গ্রামবাংলার ভোট। ত্রিস্তর পঞ্চায়েতে প্রায় সাড়ে ৭৩ হাজার প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে প্রায় ৬২ হাজার বুথে ভোট দেবেন গ্রামের মানুষ। বিশদ

08th  July, 2023
কটাক্ষ কর্তব্যকালকে  

জন্ম থেকে মৃত্যু—এই পুরো পর্বের নাম জীবনযুদ্ধ। অর্থাৎ মানুষকে লড়াই করতে হয় তার মতো করে এবং পদে পদে। ভয় শুধু বাঘ সিংহ সাপের নয়, গাড়ি চাপা পড়া, চোর-দস্যু, ঝড় কিংবা বজ্রাঘাতের নয়, সামান্য সর্দিকাশি থেকে জীবনঘাতী রোগব্যাধিরও—বরং নানা সময়ে সবকিছুর। বিশদ

07th  July, 2023
মানুষের পঞ্চায়েত

ভারতের যাবতীয় শক্তির উৎস তার গ্রামগুলি। তাই গান্ধীজি গ্রাম স্বরাজের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেছিলেন। সারা দেশের মধ্যে গ্রামের গুরুত্ব বাংলাতেই সবচেয়ে বেশি। কারণ একুশ শতকের তৃতীয় দশকে পৌঁছেও কৃষিনির্ভরতা থেকে বেরতে পারেনি আমাদের রাজ্য। বিশদ

06th  July, 2023
ভীষণ ঠেলায় পড়েছে বেড়াল

অর্থনীতির বিশেষজ্ঞদের তরফে দাবি করা হয়েছিল যে, মে মাসে কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স (সিপিআই) মারফত নির্ধারিত জিনিসপত্রের খুচরো দাম ছিল সন্তোষজনক। তামাম ভারত মে, ২০২৩ পার করেছিল ৪.২৫ শতাংশ সিপিআই নিয়ে। এটাই ছিল ২৫ মাসের মধ্যে পণ্যের সর্বনিম্ন খুচরো মূল্য। বিশদ

05th  July, 2023
দায় ঠেলাঠেলি!

ভোটের বাজারে রাজনৈতিক উত্তাপে তেতে রয়েছে গ্রামবাংলা। তার আঁচ এসে পড়েছে শহরে, ভোটার-জনগণের জন্য কোন দল কতটা সাচ্চা, কতটা মানবদরদি, কতটা মানুষের সেবায় নিবেদিত প্রাণ—তার ইঁদুর দৌড় চলছে পুরোদমে।
বিশদ

04th  July, 2023
ফের যূপকাষ্ঠে বাংলা?

এরাজ্যে কংগ্রেস জমানায় বিধানচন্দ্র রায়কে ‘বাংলার রূপকার’ আখ্যা দেওয়া হতো। সেটা ছিল দেশভাগের ফলে হতশ্রী দশাপ্রাপ্ত এপার বাংলার উন্নয়নে ডাঃ রায়ের অনবদ্য ভূমিকাগ্রহণের স্বীকৃতি।
বিশদ

03rd  July, 2023
সহ্যের সীমা ছাড়াচ্ছে

চরম লজ্জার হাত থেকে বরাতজোরে বেঁচে গিয়েছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের অনেকে। অভিযোগ, দেশের প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিস ও আধাসেনা তাঁদের প্রায় অর্ধনগ্ন করে তল্লাশি চালালেও পুরোপুরি নগ্ন করেনি! এতেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন তাঁরা। বিশদ

02nd  July, 2023
গেরুয়া কোপে গবেষণা!

২০২২ সালের ১০ সেপ্টেম্বর। কেন্দ্র-রাজ্য বিজ্ঞান কনক্লেভের উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, এদেশে সি ভি রমন, জগদীশ বসু, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, মেঘনাদ সাহা, এস চন্দ্রশেখরের মতো অনেক বিজ্ঞানী ভবিষ্যতের উন্নতির জন্য নতুন নতুন রাস্তা খুলে দিয়েছেন। কিন্তু আমরা তাঁদের কাজগুলোকে সমাদর করিনি। বিশদ

01st  July, 2023
‘আত্মনির্ভর’ রসিকতা

ভারত এমন একটি দেশ, যে ঐতিহাসিকভাবেই সারা দুনিয়ার আকর্ষণের কেন্দ্র। যুগ যুগ ধরে, সাধারণ ভাগ্যান্বেষী থেকে পরধনলোভী—অসংখ্য মানুষ এই আশ্চর্য ভূমিতে পা রাখার চেষ্টা করেছে। রক্তমাংসের মায়ের মতোই, ভারতবর্ষ, অকৃপণ আঁচলও বিছিয়ে দিয়েছে তাদের সামনে। বিশদ

30th  June, 2023
দৃষ্টিহীন, মূক ও বধির

মণিপুর এখনও জ্বলছে। প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন তাঁর জায়গাতেই। সেই নীরব দর্শক। সেই মৌনীবাবা! মণিপুর রাজ্যের ৫৩ শতাংশ বাসিন্দা মেইতেই সম্প্রদায়ভুক্ত। তারা মূলত ইম্ফল উপত্যকার বাসিন্দা। এর বাইরে দুটি বড় জনগোষ্ঠী হল নাগা এবং কুকি। বিশদ

29th  June, 2023
সংযম ও গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা

এবার কেন্দ্র তেলেঙ্গানা। নরেন্দ্র মোদি নয়াদিল্লিতে ক্ষমতাসীন হওয়ার পর রাজ্যে রাজ্যে ডাবল ইঞ্জিন সরকার বসানোর এজেন্ডা নিয়েছিল বিজেপি। সংগঠনের জোরে এবং মানুষের ভোটে সরকার বদলে কারও আপত্তি নেই। জনস্বার্থে পরিবর্তনই সংসদীয় গণতন্ত্রের শক্তি ও গর্ব। বিশদ

28th  June, 2023
একনজরে
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফ্রান্স সফরের মধ্যেই অস্বস্তির কাঁটা মণিপুর।  বৃহস্পতিবার তাঁর প্যারিসে পৌঁছনোর আগেই উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের হিংসার  নিন্দা করে প্রস্তাব গৃহীত হল ইউরোপীয় সংসদে। ...

২০২২ সালের মে মাস থেকে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ধাপে ধাপে রেপো রেট বাড়িয়ে গিয়েছে। একবছরের মধ্যে তা বেড়েছে আড়াই শতাংশ। তার প্রভাব সরাসরি পড়েছে সব ধরনের ...

রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ম্যাকাউট) উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া হল অধ্যাপক গৌতম মজুমদারকে। বৃহস্পতিবার রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এই অধ্যাপকের কাছে ...

আর্থিক তছরুপ প্রতিরোধ আইনের আওতায় সম্প্রতি জিএসটিকে আনা হয়েছে। এই সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। এর ফলে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) মতো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সরাসরি নাক গলাতে পারবে জিএসটি নেটওয়ার্কে। সেখান থেকে তারা তথ্য নিতে পারবে।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পুরনো রোগের বৃদ্ধিতে স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা। ব্যবসায় শুভত্ব বজায় থাকবে। আর্থিক প্রগতিও হবে।   ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৫৪: শ্রীরামকৃষ্ণের অন্যতম শিষ্য ও শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামৃতর রচয়িতা মহেন্দ্রনাথ গুপ্তর জন্ম
১৯১৮: সুইডেনের চিত্রপরিচালক ইঙ্গমার বার্গম্যানের জন্ম
১৯৩৬: লেখক ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৬৭: শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার ও রাজনীতিবিদ হাসান তিলকরত্নের জন্ম
১৯৭১: মডেল মধু সাপ্রের জন্ম
১৯৭৫: সুরকার মদন মোহনের মৃত্যু
২০০৩: অভিনেত্রী লীলা চিটনিসের মৃত্যু
২০০৮: বিচারপতি ওয়াই ভি চন্দ্রচূড়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.১৫ টাকা ৮২.৮৯ টাকা
পাউন্ড ১০৫.০১ টাকা ১০৮.৫৭ টাকা
ইউরো ৮৯.৮৩ টাকা ৯৩.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫৯,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬০,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫৭,১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৩,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৩,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৯ আষাঢ় ১৪৩০, শুক্রবার, ১৪ জুলাই ২০২৩। দ্বাদশী ৩৫/৩৪ রাত্রি ৭/১৮। রোহিণী নক্ষত্র ৪৩/২৭ রাত্রি ১০/২৭। সূর্যোদয় ৫/৪/১, সূর্যাস্ত ৬/২০/৩৫। অমৃতযোগ দিবা ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৯  মধ্যে পুনঃ ১২/৪৭ গতে ২/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ-দিবা ৫/৫৭ গতে ৬/৫০ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১০/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৩ গতে ১১/৪২ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২২ মধ্যে। 
২৮ আষাঢ় ১৪৩০, শুক্রবার, ১৪ জুলাই ২০২৩। দ্বাদশী রাত্রি ৮/১৩। রোহিনীনক্ষত্র রাত্রি ১২/৬। সূর্যোদয় ৫/৪, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ও ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩১ মধ্যে ও ১২/৪৭ গতে ২/৫৬ মধ্যে ও ৩/৩৮ গতে ৫/৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৫৬ গতে  ৬/৫০ মধ্যে ও ৯/৩০ গতে ১০/২৩ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৯/৩ গতে ১০/২৩ মধ্যে।   
২৪ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
প্রথম টেস্ট: তৃতীয় দিনে ভারত ৪২১/৫ (ডিক্লেয়ার)

11:12:00 PM

কুনোতে মৃত্যু হল আরও এক চিতার
ফের একটি চিতার মৃত্যু হল মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে। মৃত ...বিশদ

03:59:23 PM

লেকটাউনে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
লেকটাউনে দমকল কর্মীকে খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার দু'জন শ্যুটার। তাদের একজনের ...বিশদ

03:57:00 PM

পৃথিবীর কক্ষপথে সফল ভাবে উৎক্ষেপণ হল চন্দ্রযান-৩ এর

03:47:33 PM

শ্রীহরিকোটা থেকে চন্দ্রযান ৩-এর সফল উৎক্ষেপণ
চন্দ্রযান-৩ এর সফল উৎক্ষেপণ। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ, শুক্রবার ঠিক ...বিশদ

02:50:04 PM

কাঁচি দিয়ে খুনের চেষ্টা মানিকতলা এলাকায়, গ্রেপ্তার ১

02:38:43 PM