পুরনো রোগের বৃদ্ধিতে স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা। ব্যবসায় শুভত্ব বজায় থাকবে। আর্থিক প্রগতিও হবে। ... বিশদ
এদিকে, খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উদ্ধারকাজে নামে প্রশাসন। বেশকিছু জায়গায় বাড়িতে আটকে থাকা বাসিন্দাদের উদ্ধার করেন ব্লক প্রশাসনের সিভিল ডিফেন্স কর্মীরা। পাশাপাশি খাবারের ব্যবস্থাও করা হয় তাঁদের।
ধূপগুড়ি ব্লকের ঝাড়আলতা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের খুকলুং বস্তি যাওয়ার নোনাই সেতুর অ্যাপ্রোচ রোড ভেঙে যাওয়ায় ওই পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। জলের স্রোতে সেতুর একপাশে সড়কের অংশ থেকে মাটি ধসে গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তাঁদের ঘুরপথে গয়েরকাটা হয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এদিকে, টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে ধূপগুড়ির সোনাখালির মজুমদার পাড়াও। জল দাঁড়িয়ে যাওয়ায় বহু বাড়িতে আটকে পড়েন বাসিন্দারা। রান্নাবান্নাও বন্ধ হয়ে পড়েছে বহু বাড়িতে। অন্যদিকে, শালবাড়ি-১ গ্রাম পঞ্চায়েতের চানাডিপার বিস্তীর্ণ এলাকা রাতের বৃষ্টিতে জলমগ্ন হয়ে পড়ে।
ধূপগুড়ির বিডিও শঙ্খদীপ দাস বলেন, জলমগ্ন এলাকাগুলি থেকে উদ্ধারের কাজ চলছে। দুর্গতদের খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বুধবার রাত থেকে অবিরাম বৃষ্টির জেরে নদীর জল বেড়েছে। অনেক জায়গাতেই বাঁধের উপর দিয়ে জল বইছে। ধূপগুড়ির ডুডুয়া নদী পাড়ের বাসিন্দারা বন্যার আশঙ্কা করছেন। ইতিমধ্যেই ধূপগুড়ির জলঢাকা নদীতে লাল সতর্কতা জারি করেছে জলপাইগুড়ির সেচদপ্তর। বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে আসেন সদ্য নির্বাচিত জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সদস্যরা। জেলা পরিষদের সদস্য দীনেশ মজুমদার বলেন, ব্লক প্রশাসনের তরফে সমস্ত এলাকায় নজরদারি চালানো হচ্ছে। যেকোনও পরিস্থিতি মোকাবিলায় তৈরি রয়েছে ব্লক প্রশাসন।