পুরনো রোগের বৃদ্ধিতে স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা। ব্যবসায় শুভত্ব বজায় থাকবে। আর্থিক প্রগতিও হবে। ... বিশদ
সাক্ষাত্কারে সেই প্রসঙ্গও টেনেছেন শীলা দেবী। আরও বলেছেন, ‘ওঁর মেন্টর ছিলেন প্রবীণ শেঠ। উনি আমারও মেন্টর ছিলেন।’ মোদি পড়াশোনার প্রতি মনোযোগী ছিলেন বলেও জানিয়েছেন ওই বর্ষীয়ান সাংবাদিক। প্রধানমন্ত্রীর এক সহপাঠীকেও চেনেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘ মোদির সেই সহপাঠী একজন আইনজীবী। কংগ্রেস নেতারা আর কেজরিওয়াল যখন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে একের পর এক টুইট করছিলেন, তখন আমি তাঁকে ফোনও করেছিলাম। মুখ খুলতে বলেছিলাম। কিন্তু উনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি।’ স্নাতকোত্তরের পড়াশোনা মোদি আদৌ শেষ করেছিলেন কি না, তা নিয়ে অবশ্য প্রশ্ন থাকছে। কিন্তু শীলা দেবীর এই বক্তব্যের পর প্রধানমন্ত্রী যে স্নাতক, তা নিয়ে আর ‘সন্দেহ’ রইল না।