মরু শহর দুবাইতে ইট কাঠ কংক্রিটের মেলা। কনস্ট্রাকশনের নতুনত্ব অনেক চোখে পড়লেও মন মজানো শিল্পকলার তেমন কদর এখানে ছিল না। সেই চেনা ছকটাকেই ভেঙে দিতে চান শিল্পী প্রীতি পাওয়ানি। দুবাইতে সৃষ্টিশীল দুনিয়া গড়ে তোলার স্বপ্ন তাঁর চোখে।
মাতৃত্বের স্বাদ এক অনন্য অনুভূতি। সন্তানের জন্ম দেওয়া দম্পতিদের কাছে এক বিশেষ প্রাপ্তি। আগামিকাল, ২৩ জুলাই পেরেন্টস ডে। তার আগেই মাতৃত্ব ও নতুন মায়ের যত্নের দিকে নজর দিলেন সিএমআরআই হাসপাতালের গাইনকোলজিস্ট ডাঃ অর্চনা সিংহ।
চায়ের স্বাদ ও গন্ধ বিচারে মহিলারা কতটা এগিয়েছেন? দেশ ও বিদেশের চিত্রটাই বা কেমন? ইতিহাস ঘেঁটে বিভিন্ন তথ্য উঠে এল প্রতিবেদনে।
ভোজনরসিক ও ভ্রমণবিলাসীদের কাছে রাবড়িগ্রাম বেশ পরিচিত নাম। এই গ্রামে অধিকাংশ পরিবারের পেশাই রাবড়ি তৈরি ও বিক্রি। বাড়ির মেয়ে-বউরা ঘরকন্নার কাজ সামলে ব্যবসায় হাত লাগান। তাঁদের কথায় কমলিনী চক্রবর্তী।
শরীর সচল রাখতে যোগাসনের জুড়ি মেলা ভার, একথা সবাই স্বীকার করেন। তাই যোগাসন সব বয়সেই অভ্যাস করা জরুরি। কিন্তু যোগাসনের জন্য চাই সঠিক পোশাক। আধুনিক ফ্যাশন ট্রেন্ড অনুযায়ী যাকে বলে জিমওয়্যার। এই ধারণাই এবার ভেঙে দিলেন মুম্বইয়ের একদল মহিলা।
পেশায় শিক্ষিকা মানুষটির নেশায় গান। যেমন তেমন গান নয়, প্রান্তিক মেয়েদের মনের গান। সে গান শোনা বা গাওয়া শুধু নয়, সংগ্রহ করার কাজটিও করছেন অতি যত্নে। চন্দ্রা মুখোপাধ্যায়ের অভিজ্ঞতার কথা শুনলেন অন্বেষা দত্ত।
চা বাগানের মহিলা কর্মীদের জন্য কিছু নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করতে চায় ‘উইমেন সেফটি অ্যাকসেলারেটর ফান্ড’। এই বিষয়ে কলকাতায় একটি আলোচনাচক্রের আয়োজন করেছিল তারা। সেই আলোচনাচক্রে যোগ দিয়েছিলেন বিভিন্ন চা বিক্রেতা। ভারতের নানা রাজ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে চায়ের বাগান।
নিভা আনন্দ বিদ্যালয়ে নিয়ম করে ছৌ শিখছে ছেলেমেয়ে নির্বিশেষ সব পড়ুয়া। কান্ডারি মধুমিতা পাল। দেখে এসে লিখলেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য।
নিউ ইয়র্কে ভারতীয় সঙ্গীত শেখান নমামী কর্মকার। বিদেশি ছাত্রদের আগ্রহ ও নিষ্ঠা কতটা? নিজের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিলেন তিনি।
ক্রমশ নিজেদের কাজের পরিধি বাড়িয়ে চলেছে মেয়েরা। কনট্র্যাক্টরির মতো পেশাতেও মহিলাদের বিচরণ বাড়ছে। লেবার খাটিয়ে বাড়ির অন্দর ও বাহির সাজিয়ে তুলছেন তাঁরা। তেমনই কয়েকজন মহিলা কনট্র্যাক্টরের কথায় কমলিনী চক্রবর্তী।
চাঁদনী অরোরা আর সীমা মারথি একটা রেস্তরাঁ চালান রাজস্থানের যোধপুরে। রেস্তরাঁটির বিশেষত্ব, তা পুরোপুরি মহিলাচালিত। রাঁধুনি থেকে ওয়েটার, এমনকী ঠিকে কাজের লোক সকলেই মহিলা। রাজস্থানে এই দক্ষিণ ভারতীয় রেস্তরাঁটি ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
বহু তত্ত্বের মধ্য দিয়ে উদ্ভাসিত সুভদ্রা। তিনি যেমন নারী সৌন্দর্যের ধী এবং শ্রীকে প্রকাশ করেন, তেমনই তাঁর মধ্যে যোগমায়ার শক্তিও প্রকাশিত। রথের প্রাক্কালে তাঁর এই নারী সত্তার নানা রূপ বিশ্লেষণ করলেন সন্দীপন বিশ্বাস।
পারিবারিক ধর্মকর্ম পালনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ। সন্তানের কর্মসাফল্যে গর্ব। গবেষণায় অগ্রগতি। ... বিশদ
নারী ক্ষমতায়ন ও স্বনির্ভরতা বাড়ছে, পাশাপাশি বাড়ছে মেয়েদের অবাধ ঘোরাফেরা। কিন্তু তাই বলে নারী নিরাপত্তা বাড়ছে কই? এখনও রাতবিরেতে একা মেয়েরা নিরাপত্তার অভাবে ভোগেন। নারীকে নিরাপত্তা দিতেই সেফটি আইল্যান্ড চালু হয়েছে দেশের বিভিন্ন রাজ্যে। সম্প্রতি বেঙ্গালুরু শহরের নানা অঞ্চলে সরকারি উদ্যোগে এই সেফটি আইল্যান্ড বসানো হয়েছে। এটি আসলে একটি কিয়স্ক। তাতে একটা এসওএস বাটন লাগানো থাকে। আর থাকে সিসিটিভি ও স্পিকার। মোট কুড়িটি সেফটি আইল্যান্ড লাগানো হবে গোটা শহরে। বসতি এলাকা, শপিং মল ইত্যাদির আশপাশে এই কিয়স্কগুলো লাগানো হবে বলে ভাবা হচ্ছে। কিন্তু এই সেফটি আইল্যান্ড বুথ বা কিয়স্ক কাজ করবে কীভাবে? নিরাপত্তার অভাব বোধ করলে মেয়েরা কাছাকাছি কোনও সেফটি বুথে গিয়ে এসওএস বাটনে চাপ দেবেন। দশ সেকেন্ডের মধ্যে ওয়্যারলেস মারফত মহিলা পুলিসের কাছে খবর পৌঁছে যাবে। তিনি তখন সেফটি বুথে পৌঁছতে পারবেন মিনিট দশ থেকে বারোর মধ্যে। এছাড়াও এসওএস বোতামটি প্রেস করার সঙ্গে সঙ্গে এলাকাবাসীকে সচেতন করার জন্য একটা সাইরেন অ্যালার্ট বাজতে শুরু করবে এবং বুথে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরায় আশপাশের লোকেদের কাজকর্ম সবই ধরা পড়বে। সব মিলিয়ে নারী নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এই বুথগুলো খুবই কার্যকর হবে বলেই বেঙ্গালুরু রাজ্য সরকারের ধারণা।
