পারিবারিক ধর্মকর্ম পালনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ। সন্তানের কর্মসাফল্যে গর্ব। গবেষণায় অগ্রগতি। ... বিশদ
নদীয়ার চাকদহে বাড়ি দিবাকর এবং সঙ্গীতা হাজরার। তাঁদেরই মেয়ে রচনা। তার এক হাতে তৃণমূলের দলীয় পতাকা, অন্য হাতে ছিল ‘ভাণ্ডার’। সঙ্গীতা হাজরার কথায়, মা-বোনদের মন জয় করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কন্যাশ্রী থেকে যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। বাচ্চা মেয়েরাও আজ পড়াশোনা করতে পারছে। মহিলারা সরকারের থেকে প্রতি মাসে টাকা পাচ্ছেন। উপকৃত হচ্ছেন লাখো লাখো মানুষ। তাই ‘দিদি’কে কৃতজ্ঞতা জানাতে মেয়েকে লক্ষ্মী সাজিয়ে এনেছি।
উল্লেখ্য, সামাজিক প্রকল্পে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুই অন্যতম হাতিয়ার স্বাস্থ্যসাথী আর লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। ধর্মতলায় শহিদ দিবসের সমাবেশে এই দুই প্রকল্পকে তুলে ধরেছে চাকদহ থেকে আসা তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা। তাঁদের কথায়, ঘরের কাজ সামলাতেই গ্রামবাংলার অধিকাংশ মা-বউমাদের দিন শেষ হয়ে যায়। তাঁদের নিজস্ব রোজগার বলতে তেমন কিছু নেই। টাকার জন্য স্বামীর মুখাপেক্ষী হয়ে থাকেন। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার সেই ছবি বদলে দিয়েছে। এই টাকাই তাঁরা প্রয়োজন মতো খরচ করছেন। এই মিছিলেই দেখা গেল এক মহিলাকে। তাঁর হাতে শোলার তৈরি স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের রেপ্লিকা। তিনি কল্যাণীর বাসিন্দা শকুন্তলা দত্ত। তিনি বলেন, মহিলাদের নামেই স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড হচ্ছে। টাকার অভাবে বিমা অনেকেই করে উঠতে পারেন না। সেই অভাবকে ঢেকে দিয়েছেন দিদি।