Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছাতা উপাখ্যান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতক তখন সবে দ্বিতীয় দশকে পড়েছে। এক বিকেলে কলকাতার হোয়াইট টাউন বা সাহেব পাড়ায় একটি শ্বেতাঙ্গ শিশু বেড়াতে এল তার আয়ার সঙ্গে। শিশুটির দেখাশোনার জন্য বেয়ারা, খিদমতগার, হরকরা, রাঁধুনি আগেই নিয়োগ করা হয়েছিল। তারা ছাড়াও সেই সময় সেখানে উপস্থিত ছিল দু’জন বেয়ারা। একজনের হাতে একটি রুপোর লাঠি আর অন্যজন বাঁশের খুঁটিতে লাগানো এক বিশাল গোল ছাতা ধরে ছিল মেয়েটির মাথায়।
ঘটনাটির উল্লেখ করে শিশুটির বাবা বিশপ হেবার তার রোজনামচায় লিখেছেন যে, বিশপের স্ত্রী কয়েকদিনের মধ্যেই এই সহায়ক দলের সংখ্যা কমিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু পরে সাহেব জেনেছিলেন যে, বাচ্চাদের বিশাল সেবকদলের পেছনে মোটা অর্থব্যয় করাই সে সময় কলকাতার সামাজিক রীতি। 
কলকাতায় ছাতার সঙ্গে বিশপ হেবারের প্রথম সাক্ষাতের আগে থেকেই ছাতা এবং ছাতা বইবার ভৃত্য, অর্থাৎ ছাতাবরদার ছিল এদেশে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সাহেব কর্মচারীদের বড়মানুষির অঙ্গ। পালকি চড়ে চলতেন সাহেব আর ছাতাবরদার তাঁর মাথায় ধরত ছাতা। গোল আকারের জন্য সাহেবরা বলতেন ‘রাউন্ডেল’ এবং  ছাতাবরদাদের বলা হতো ‘রাউন্ডেল-বয়’। এমনকী, সাধারণ কেরানি বা রাইটাররাও গা ভাসাতেন এই বড়লোকি চালে, যার উৎসে অবশ্যই থাকত নানা অসাধু উপায়ের রোজগার। কোম্পানির কর্তৃপক্ষ নানাভাবে চেষ্টা করতেন কর্মচারীদের রুখতে। একবার খোদ লন্ডন থেকে আদেশ এল যে, কোনও জুনিয়র রাইটার রাউন্ডেল ব্যবহার করতে এবং ‘রাউন্ডেল-বয়’ নিয়োগ করতে পারবে না। কিন্তু দেখা গেল যে, সেই নোটিস পাওয়ার পরও এক ছোকরা দিব্যি ব্যবহার করছে ছাতা। তাকে চেপে ধরতেই সে সোজা জানিয়ে দিলে যে, কোনও আদেশ লঙ্ঘন করা হয়নি। বলা হয়েছিল ‘রাউন্ডেল’ ব্যবহার না করতে এবং সেটা সে মেনেও চলেছে। শুধু গোল আকারের পরিবর্তে চৌকো ছাতা তৈরি করে রাউন্ডেল নয়, ‘স্কোয়ারডেল’ করে নিয়েছে! 
গোল ছাতা আর চৌকো ছাতার চক্করে কোম্পানির কর্তারা ঘোল খেতে পারেন। কিন্তু ভারতে এই ধারণা নতুন নয়। বরাহমিহির তার বৃহৎসংহিতার ‘ছত্রলক্ষণ’ অধ্যায়ে জানিয়েছেন যে, গোল ছাতার ব্যবহার সংরক্ষিত ছিল ব্রাহ্মণদের জন্য এবং অন্যরা ব্যবহার করতেন চৌকো ছাতা। রোদ-জল নিবারণ করা ছাড়াও ছাতা ছিল সম্মানের প্রতীক। তাই রাজা, রাজকর্মচারী বা ব্রাহ্মণের মতো সম্মানীয় ব্যক্তির জন্য ছাতার আকার ও প্রকৃতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা দেখতে পাই বহু প্রাচীন শাস্ত্রে। বরাহমিহির ছাড়াও ছাতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ভোজরাজ তাঁর ‘যুক্তিকল্পতরু’তে। আবুল ফজলের ‘আইন-ই-আকবরী’ গ্রন্থে রাজছত্রের কথা বিশেষ ভাব উল্লেখিত হয়েছে। সারা ভারতে দেব বিগ্রহের মাথায় ছাতা ধরার প্রচলন আছে। কলকাতার দুর্গাপুজো বা অন্য ধর্মীয় উৎসবে অনেক বনেদি বাড়িতে প্রাচীন ছাতার ব্যবহার দেখা যায়।   
ছাতার এবং রাজকীয় অধিকারের সম্পর্কটা পরবর্তীকালে ইংরেজদের উপরেও প্রভাব ফেলে। ১৮৭৫-’৭৬ সালে প্রিন্স অব ওয়েলস-এর বিখ্যাত ভারত ভ্রমণের সময় রাজকীয় অতিথিকে রাজছত্র ছাড়া বাইরে বেরতে বিশেষভাবে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছিল। এমন করলে জনসাধারণের চোখে ব্রিটিশরাজের মর্যাদাহানি হবে, কারণ দেশীয় শাসকবর্গ রাজছত্র ছাড়া কখনওই বেরতেন না। পরে পঞ্চম জর্জ ও রানি মেরি যখন ভারতে এলেন এবং দিল্লি দরবার অনুষ্ঠিত হল, তখনও ব্যক্তিগত ছাতা ব্যবহারের পাশাপাশি জনসমক্ষে তাদের মাথায় ধরা হয়েছিল রাজছত্র।         
ভারতের মতো গ্রীষ্মপ্রধান দেশে ছাতা ছিল বিদেশি শাসকদের একান্ত সহচর।  শ্রীরামপুরের দিনেমার উপনিবেশের সচিব ও বিচারক ফ্রেডরিক এমিল এলবারলিং তার স্মৃতিকথা জানিয়েছেন, শীতের জায়গার মানুষ এই সাহেবরা সব সময় ভয় পেতেন যে, এই গরমের মধ্যে অতিরিক্ত কায়িক পরিশ্রম তাদের দুর্বল ও অসুস্থ করে দেবে। এলবেরিং প্রাথমিকভাবে যাতায়াতের জন্য ঘোড়া রাখতে চাননি। মনে করেছিলেন যে, ছাতা মাথায় দিয়ে হেঁটেই কাজ চালাতে পারবেন। কিন্তু উপনিবেশের ডাক্তারের পরামর্শে ঘোড়া এবং সেই ঘোড়ার দেখাশনার জন্য তিনজন সহায়ক নিয়োগ করতে হয় তাঁকে। 
ফিরে আসা যাক উনিশ শতকের কলকাতার কথায়। বড়বাজার থেকে পটলডাঙার সংস্কৃত কলেজে হেঁটে পড়তে আসা ছিল একটি বেঁটে রোগা বালকের দৈনন্দিন রুটিন। মাথায় থাকত এক মস্ত ছাতা। লোকে মনে করত যে, একটা ছাতা চলে যাচ্ছে রাজপথ দিয়ে। বিদ্যাসাগরের ছাত্রবেলার এই ছবির সঙ্গে জড়িয়ে আছে ছাতার কথা। শুধু সংস্কৃত কলেজের ছাত্ররা নয়, কলেজের অধ্যাপক জয়নারায়ণ তর্কপঞ্চাননের বিশাল দশ-বারো হাত পরিধির ঘেরাটোপের সঙ্গে আট-ন’হাত দণ্ড যুক্ত ছাতার কথাও জানা যায়।  এই ছাতা ছিল তালপাতার তৈরি গোল ছাতা, যার সঙ্গে যুক্ত দণ্ডটি হতো বাঁশের। এক ভৃত্য সেই বিশাল ছাতা কাঁধে নিয়ে চলত আর তর্কপঞ্চানন মহাশয় চলতেন তার ছায়ার নীচে। 
পণ্ডিতমশাইয়ের ছাতার কথা বলার পর সাহেব প্রফেসারের কথা না বললে ভারসাম্য থাকে না। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু প্রেসিডেন্সি কলেজে পদার্থবিদ্যার বিভাগীয় প্রধান হিসেবে অবসর নেওয়ার পর তার জায়গায় এলেন প্রফেসর সি ডব্লু পীক। সে সময় পদার্থবিদ্যা বিভাগের প্রধান অধ্যাপককেই হাওয়া অফিসের অধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করতে হতো। জগদীশচন্দ্র এই দায়িত্ব কোনওদিন গ্রহণ করেননি। কিন্তু পীক সাহেব সে দায়িত্ব নিলেন এবং সেই কাজের চাপে বা চাপের অছিলায় প্রায়দিনই কলেজ কামাই করতেন। ছাত্ররা আবহাওয়া অফিসের রোদ-বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়ার কর্তব্যের প্রতি তির্যক টিপ্পনি সহ সাহেবের নতুন নাম দিল— ‘ছাতাওয়ালা পীক’!
কথায় কথায় আমরা বিশ শতকে পৌঁছে গিয়েছি। ছাতার গল্পের খেই ধরে আবার একটু পিছিয়ে যাওয়া যাক। ছাতার এই গল্পে এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণ উনিশ শতকের সাত ও আটের দশক। বিশ্ববাজারে পাটের চাহিদা বৃদ্ধি ও তার ফলে বাংলার চাষির আর্থিক সমৃদ্ধি বাংলার শহর ও গ্রামে নিয়ে এল ভোগ্য পণ্যের বাজারে বড় পরিবর্তন। হাতের উদ্বৃত্ত অর্থ গ্রামের মানুষের নাগালের মধ্যে এনে দিল সুইডিশ দেশলাই, কেরোসিনের আলো, সিগারেটের মতো পণ্যের সঙ্গে আমদানি করা ছাতা। গ্রামীণ এলাকায় সব থেকে চোখে পড়ার মতো বদল এল মহিলাদের দামি অলঙ্কারের চাহিদা বৃদ্ধি এবং পুরুষদের কেশ বিন্যাস এবং ছাতা ব্যবহারের প্রবণতায়। হান্টার সাহেবের ‘স্টাটিস্টিক্যাল অ্যাকাউন্ট অব বেঙ্গলে’ দেখছি যে, ১৮৭৬ সালে সুদূর চট্টগ্রাম জেলায় আমদানি করা গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে বিলিতি ছাতা।  
এই সময়ে বিলিতি ছাতার ক্রমবর্ধমান চাহিদার ফলে ১৮৯৩-’৯৪ সালে কলকাতায় আমদানি হয়েছিল প্রায় ৩০ লক্ষ ছাতা। এই ছাতাগুলি কিছুদিন পর ভেঙে গেলে বা পুরনো হয়ে গেলেও তার মূল্য থাকত। শশীচন্দ্র দত্ত ১৮৭৭ নাগাদ রামবাগানের গলিতে যে সব ফেরিওয়ালার ডাক লিপিবদ্ধ করেছেন, তার মধ্যে দেখা যাচ্ছে ভাঙা ছাতা কেনার ফেরিওয়ালা ডেকে যেত— ‘পুরানা ছাতা বিক্রি...’। কিন্তু বিলিতি ছাতার এই সুদিন কিন্তু বেশি সময় স্থায়ী হল না। স্থানীয় উদ্যোগে ছাতা তৈরি শুরু হয়ে গেল মূলত আমদানি করা স্টিলের শিক ও কাপড় একত্রিত করে। এক বাঙালি ব্যবসায়ী তাঁর বেনিয়াপুকুর লেনের বাড়িতে কুটির শিল্প হিসেবে ১৮৮২ সালে শুরু করে দিলেন ছাতা তৈরি। ফলে আমদানি করা ছাতার চাহিদা কমতে থাকল।   সমাজের মুষ্ঠিমেয় মানুষের ব্যবহারযোগ্য বস্তু থেকে উনিশ শতকের শেষার্ধে ছাতার সর্বজনীন জনপ্রিয়তার একটা ছবি পাওয়া যায় শরৎকুমারী চৌধুরানির ‘স্বায়ত্ত সুখ’ গল্পে। সেখানে ১৫ টাকা মাস মাইনের কেরানির বার্ষিক নিতান্ত প্রয়োজনীয় জিনিসের তালিকায় চার জোড়া ধুতি, দু’জোড়া জুতো, দু’টি উড়নি, চারটি পিরানের পাশে একটি ছাতাও জায়গা করে নিয়েছে। দাম ধরা হয়েছে ১ টাকা।    তবে, বিলিতি ছাতা ছিল বিতর্কের কেন্দ্রেও। বিলিতি পণ্য বর্জন ও স্বদেশি প্রচলনের প্রবক্তারা বিদেশ থেকে আমদানি করা কাপড়, দেশলাই ইত্যাদির পাশে তোপ দেগেছিলেন বিলিতি ছাতার বিরুদ্ধেও। শরৎকুমারী চৌধুরানির লেখাতেই পাওয়া যায়—  ‘ঢৌকা গোলপাতার ছাতা আর বিক্রয় হয় না। দশ বারো আনায় দিব্য একটি একটি বিলাতী ছাতা হয়। রৌদ্র বৃষ্টি যত আটকাক্ আর না আটকাক্, দেখতে কেমন সুশ্রী, কেমন মোড়া যায়, কেমন সুবিধা, ছাতাকে ছাতা, লাঠিকে লাঠি।’ 
অবশ্য প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে লাঠির থেকেও কার্যকর আত্মরক্ষার হাতিয়ার হওয়ার দাবিও উঠেছে ছাতার পক্ষে। উনিশ শতকে ছাতার ইতিহাস লিখতে গিয়ে উইলিয়াম স্যাংস্টার উপনিবেশের একটি ঘটনার উদ্ধৃতি দিয়ে জানিয়েছিলেন যে, জঙ্গলে পিকনিক করতে যাওয়া সাহেব-মেমদের উপর এক রয়াল বেঙ্গল টাইগার আক্রমণ করে। সে সময় এক সাহসী মেম বাঘের মুখের উপর হঠাৎ করে ছাতা খুলে ধরার ফলে বাঘটি ঘাবড়ে যায় এবং চম্পট দেয়। রসিক লেখক মন্তব্য করেছেন যে, এই সাহসিকতার ফলে মেমসাহেব নিজের জীবন এবং নিজের মধ্যাহ্নভোজ— উভয়কেই বাঁচাতে সক্ষম হন।
রানি ভিক্টোরিয়ার আমলে ব্রিটিশ শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের চেষ্টার একটি উদাহরণ এই গল্প বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতীয় বাঘ কীভাবে এক সামান্য ইউরোপীয় ছাতার সামনে ঘাবড়ে যায় সেটাই সূক্ষ্মভাবে চালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বেশ অদ্ভুত লাগে যখন দেখি, ১৮৫০ সালে প্রকাশিত মদনমোহন তর্কালঙ্কারের ‘শিশুশিক্ষা’র তৃতীয় ভাগে এই গল্পের উল্লেখ দেখি। আবার রবীন্দ্রনাথও এর সাড়ে তিন দশক পর তার ‘গুটিকতক গল্প’ রচনায় উল্লেখ করেছেন একই ঘটনার। তবে রবীন্দ্রনাথ ঘটনার সত্যাসত্য নিয়ে যে সংশয় প্রকাশ করেছেন মশকরার ছলে সেটাও দৃষ্টি এড়ায় না।  সাহসী মেমসাহেবের ছাতা ব্যবহারের পাশাপাশি বঙ্গ মহিলাদের অবস্থাটা একবার দেখা যাক। বিলেতে ছাতা একমাত্র মহিলারাই ব্যবহার করতেন। আঠারো শতকের মাঝামাঝি জোনাস হ্যানওয়ে নামে এক ভদ্রলোক যখন বর্ষার সময় প্রকাশ্যে ছাতা নিয়ে লন্ডনের পথে বেরলেন, তখন সারা শহর জুড়ে বিদ্রুপ, টিটকিরির ঝড় বয়ে গেল। অন্যদিকে আমাদের দেশে অবস্থাটা ছিল ঠিক বিপরীত। বহু প্রাচীন পরিবারের গিন্নিমায়েরা মনে করতেন যে, স্বামী মাথার উপর ছাতা হয়ে থাকতে আবার আলাদা ছাতার কী প্রয়োজন? তবে সম্রাট হর্ষবর্ধনের আমলে অবস্থাটা এমন ছিল না। বাণভট্টের ‘কাদম্বরী’তে মহিলাদের সেবায় ‘ছত্রধারিণী’ থাকার কথা জানা যায়। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে  মহিলাদের সামাজিক অবস্থানের পতনের ফলে তাদের মাথার উপর ছাতাও অদৃশ্য হল।   
সে সময়ের অবস্থা বুঝতে আমাদের সাহায্য করে রবীন্দ্রনাথের ‘ছেলেবেলা’র কয়েকটি বাক্য। ‘মেয়েদের বাইরে যাওয়া-আসা ছিল দরজাবন্ধ পালকির হাঁপ ধরানো অন্ধকারে, গাড়ি চড়তে ছিল ভারী লজ্জা। রোদবৃষ্টিতে মাথায় ছাতা উঠত না। কোনো মেয়ের গায়ে সেমিজ, পায়ে জুতো দেখলে সেটাকে বলত মেমসাহেবি; তার মানে, লজ্জাশরমের মাথা খাওয়া।’ নানা আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে মেয়েরা বাইরে বেরনোর অধিকার পাওয়ার সঙ্গেই রোদ-জল থেকে বাঁচার জন্য তাঁদের মাথায়ও উঠল ছাতা।
বাইরে বেরনোর সঙ্গে সঙ্গে মহিলারা আর্থিক স্বাবলম্বনের পথে শুরু করলেন যাত্রা। বিভিন্ন পেশায় যুক্ত হতে শুরু করলেন তাঁরা। স্বাভাবিকভাবেই সমাজের একটা বড় অংশ এই পরিবর্তনকে ভালো চোখে দেখেনি। কাজের বাজারে পুরুষদের একচেটিয়া অধিকারের ক্ষেত্রে মেয়েদের পা রাখাকে সমাজের এই অংশ কীভাবে দেখেছে, সেটা ফুটে উঠেছে বিনয়চন্দ্র বোসের ‘মেয়ে কেরানী’ নামের ব্যঙ্গচিত্রে। ১৯২০ সাল নাগাদ প্রকাশিত কার্টুনটিতে ব্যঙ্গ করা হয়েছে কাজে যাওয়ার তাড়ায় তথাকথিত মহিলা সুলভ চলন ছেড়ে নো-নন্সেন্স পোশাকে ও ভঙ্গিতে হেঁটে যাওয়া কর্মরত মহিলাকে। যার হাতে ধরা একটি বড় কালো ছাতা— যা লন্ডন ও কলকাতা দুই শহরেরই কেরানিকুলের প্রতীক।  
একদিকে মহিলাদের ক্ষমতায়নের প্রতীক এবং অন্যদিকে রক্ষণশীল সমাজের বিদ্রুপের লক্ষ্য হয়েছে ছাতা। কিন্তু এমন ঠাট্টা বিদ্রুপে যে বঙ্গনারীর অগ্রগতিকে রুখতে পারবে না, সেটাও বুঝিয়ে দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ সেই সময়ই। ১৯২৮ সালে প্রকাশিত ‘শেষের কবিতা’ উপন্যাসে ছাতা দোলাতে দোলাতে রাস্তায় চলা লাবণ্যের সঙ্গে যখন আমাদের পরিচয় করাচ্ছেন তিনি, ততদিনে ছাতা হয়ে উঠছে স্বাধীন নারীর ফ্যাশন স্টেটমেন্ট। 
রাজছত্র থেকে সমাজের অভিজাত শ্রেণির একচেটিয়া অধিকারের এক্তিয়ার ঘুরে সাধারণ মানুষের মাথায় ওঠার এই যাত্রায় ছাতা পেরিয়ে এসেছে অনেকটা পথ। সেই পথের প্রতিটি বাঁকে পড়ে আছে আমাদের সমাজ বিবর্তনের নানা ঐতিহাসিক চিহ্ন। দৈনন্দিন প্রয়োজনের জিনিস যে আটপৌরে দৃষ্টিতে দেখতে আমরা অভ্যস্ত, তার থেকে একটু অন্যভাবে দেখলেই বেরিয়ে পড়া সেই সব গল্প, যা কোনও উপন্যাসের থেকে কম আকর্ষক নয়।
16th  July, 2023
সিকি মানবী

আমরা কেউ মায়ের সঙ্গে থাকি না। আমার অন্য তিন ভাই অনেক আগেই বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছে। সংসারের গল্পগাথা যেরকম হয়।
বিশদ

16th  July, 2023
ব্রহ্মপুরের মনোজ শিকদার
শ্যামলী রক্ষিত

বিপুল ঘুম থেকে উঠেই দেখল, চার-চারটে মিসড কল। নামটা দেখেই মটকা গরম হয়ে গেল তার। ঘুম থেকে উঠতে সবুর সয়নি! কী অদ্ভুত মানুষ! এপ্রিল ফুল করার এমন উন্মাদ নেশা যে, কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে ফেলছে! এপ্রিল ফুল করবে বলে ভোর থেকে ফোন করছে! বিশদ

09th  July, 2023
রুপোলি শস্যের জাদু
হারাধন চৌধুরী

‘মিঠে গঙ্গাজলে তোলা অন্নপূর্ণা-ঘাটে।/ মেছোর পাটায় শোভে কিবা বাঁকা ঠাটে।।’ ... ‘কাঁচা ইলিশের ঝোল কাঁচা লঙ্কা চিরে।/ ভুলিবে না খেয়েছে যে ব’সে পদ্মাতীরে।।’ ... ‘আষাঢ়ে প্রথম মৎস্য প্রবেশিলে ঘরে।/ দূর্ব্বাধানে পূজে তারে শঙ্খরব ক’রে।।’ ... ‘একটি একটি কাঁটা তারিয়ে তারিয়ে।/ অবলা বিরলে খান বেড়ালে হারিয়ে।। বিশদ

09th  July, 2023
ছায়া গাছ
ছন্দা বিশ্বাস

তপেশরঞ্জন একসময়ে লটারির টিকিট বিক্রি করত। ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়ে পড়া ছেড়ে দিয়েছিল। এখন মস্ত বড় প্রমোটার হয়েছে। কয়েকজন বন্ধু মিলে পার্টনারশিপ ব্যবসা খুলেছে। আয় পত্তর ভালোই হচ্ছে সেটা ওর বাড়ি দেখেই শতানিক গেলবারই বুঝতে পেরেছিল। তবে, তপেশ দান ধ্যান করে। বিশদ

02nd  July, 2023
হারিয়ে যাওয়া যৌথ পরিবার
সমৃদ্ধ দত্ত

হেরে গিয়েছে গণতন্ত্র। জিতেছে স্বৈরতন্ত্র। সেইসব একান্নবর্তী পরিবারে বহু সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেই ছিল আলোচনার পরিসর। সেজো মামার নাতনির অন্নপ্রাশনে কী দেওয়া হবে? নূপুরের জন্য এই শ্যামনগরের পাত্রটি কি মানানসই? নাকি কসবার এই ডাক্তার ছেলেকেই বাছাই করা হবে? বিশদ

02nd  July, 2023
আম প্রীতির ইতিহাস
সন্দীপন বিশ্বাস

গৌতম বুদ্ধ, সম্রাট আলেকজান্ডার, মুঘল সম্রাট আকবর, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিংবা অমিতাভ বচ্চন— বিভিন্ন সময়ের এই মনীষী ও ব্যক্তিত্বদের মধ্যে মিল কোথায়?
বিশদ

25th  June, 2023
সোনার ঘড়ি
বাণীব্রত চক্রবর্তী

মঞ্জুমাসি বলেন, ‘কুবলয়, মাঝে মাঝে তোমাকে নিয়ে চিন্তা হয়।’ সে জিজ্ঞেস করে, ‘চিন্তা হয়! কেন?’ উনি বলেন, ‘তুমি বড় সরল। তার উপর তোমার যা ভুলো মন। তাই চিন্তা হয়।’
কুবলয় হাসে। মঞ্জুমাসি তার নিজের মাসি নন। তার মায়ের চেয়ে বয়সে অনেক ছোট।
বিশদ

25th  June, 2023
শততম বিবাহবার্ষিকী
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়

বরাবরই ভোরে ওঠা অভ্যাস নন্দিতার। আজ একটু আগেই ঘুম ভাঙল। দেখল, জাঁকিয়ে নাক ডাকছে রিক্ত। আজ যেন বেশিই গর্জন করছে তার ধারালো নাকটা। সেই নাকে একটা ছোট্ট টোকা মেরে নন্দিতা বলল, ‘অ্যাই, ওঠো না।’  বিশদ

18th  June, 2023
দায়িত্বভার
শ্যামলী আচার্য

‘একজন আয়া দিয়ে তো হবে না, বারো ঘণ্টার হিসেবে দু’জন আয়া রাখতেই হবে। কথা বলে নাও তোমার শাশুড়ির সঙ্গে,’ টেলিফোনের ওপারে ঝনঝন করে বেজে উঠল পরমার গলা। এই প্রান্তে দিয়া মোবাইল লাউডস্পিকারে রেখে জামাকাপড় ভাঁজ করছিল, তার মনে হল মা বড্ড জোরে কথা বলে। বিশদ

11th  June, 2023
হাজারদুয়ারির হাতছানি
মৃদুলকান্তি ঘোষ

জ্যৈষ্ঠের গরমে হাঁফিয়ে উঠেছে সৈকত। দোকান দেখলেই চাতক চাহনিতে এগচ্ছে সে। ‘এক বোতল জল দিন।’ তাঁর অবাক জলপান চলছে ১৫-২০ মিনিটের ব্যবধানে, ছোট ছোট স্পেলে। মুর্শিদাবাদের শুকনো গরমে ঝরঝর করে ঘাম ঝরছে। তৃষা এবার হেসেই ফেলল বন্ধুর কাণ্ড দেখে। বিশদ

11th  June, 2023
ক্রমাগত
সুমন দাস

সকালের ট্রেন। আপ লক্ষ্মীকান্তপুর লোকাল। ঠাসাঠাসি ভিড়। তিল ধারণেরও জায়গা নেই। একে ভিড়, তায় আবার গরম। বৈশাখ মাসের সকাল। দশটাও বাজেনি, অথচ সীমাহীন গরমে দরদর করে ঘামছে বিকাশ। একটু হাওয়ার জন্যে হন্যে হয়ে রয়েছে সে। বাকিরাও তাই। বিশদ

04th  June, 2023
কালের যাত্রার ধ্বনি
সন্দীপন বিশ্বাস

 

দক্ষিণে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি। উত্তরে মদনমোহন ঠাকুরবাড়ি। সংলগ্ন দেবী চিত্তেশ্বরীর মন্দির। পশ্চিম দিকে গঙ্গার অনন্তধারা। এই অঞ্চলটুকুই হল চিৎপুর। কেউ বলেন, দেবী চিত্তেশ্বরীর মন্দির থেকেই এই স্থানের নাম চিৎপুর। আবার কারও মতে, চিতু ডাকাতের নামানুসারেই এই নামকরণ। বিশদ

04th  June, 2023
চিরশৈশব
সুমন মহান্তি

 

বিকেল হয়ে আসছে, আকাশে বিস্কুট রং, টিলার ওপারে সূর্য স্তিমিত হচ্ছে। ট্রেনের সাইড বার্থে বসে বাইরের দৃশ্য দেখছিলাম। প্রতিমুহূর্তে দৃশ্য বদলে যাচ্ছিল। কেন জানি না অবেলার দৃশ্য আমাকে আনমনা করে দেয় বারবার। বিশদ

28th  May, 2023
অযাচিত
সুদেষ্ণা বন্দ্যোপাধ্যায়

 

বাসস্ট্যান্ডে লাবণ্য যে কতক্ষণ দাঁড়িয়ে আছে, ভালো লাগছে না। চটির ডগায় একটা পাথরকুচি নাড়াচাড়া করছে। বাসের পাত্তা নেই। অনেকদিন পর বেরিয়েছে ও। এখন লাবণ্যর একটা নতুন পরিচয় হয়েছে সমাজে। বিধবা! শব্দটাতেই কেমন একটা সাদাটে-ফ্যাকাশে ভাব। নিরামিষ গন্ধ। বিশদ

21st  May, 2023
একনজরে
ফের পৃথিবীর বুকে মাউন্ট এভারেস্টের উচ্চতার চেয়েও গভীর গর্ত খোঁড়ার কাজ শুরু করল চীন। এবারের উদ্দেশ্য, ভূগর্ভস্থ প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পাওয়া। সেই লক্ষ্যেই বৃহস্পতিবার থেকে ...

জমি বিতর্কে অমর্ত্য সেনের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন মার্কিন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ জোসেফ ইউজিন স্টিগলিটস। সেই খবর প্রকাশিত হতেই বুদ্ধিজীবীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে শুক্রবার বিবৃতি দিলেন বিশ্বভারতী ...

১৭ বছর বয়সে স্বামীর ঘরে এসেছিলেন নদীয়ার তেহট্টের প্রত্যন্ত গ্রামের গৃহবধূ রমাদেবী। রান্নাবান্না, ঘর-সংসার আর ছেলে মেয়েদের সামলাতেই কেটে গিয়েছে জীবনের অধিকাংশ সময়। এখন তিনি ...

পঞ্চায়েত নির্বাচনে লাগামহীন সন্ত্রাস ও ভোট লুটের প্রতিবাদে বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়। শুক্রবার বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও আরামবাগের বিভিন্ন বিডিও অফিসের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি করে বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক ধর্মকর্ম পালনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ। সন্তানের কর্মসাফল্যে গর্ব। গবেষণায় অগ্রগতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১২: ইংল্যান্ডে ইন্ডিয়া সোসাইটি কর্তৃক রবীন্দ্রনাথের সংবর্ধনা
১৯১৮: প্রথম ভারতীয় যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু (প্রথম বিশ্বযুদ্ধে)
১৯২২: বিশিষ্ট লোকগীতি গায়ক নির্মলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯২৩: অভিনেত্রী সুমিত্রা দেবীর জন্ম, যিনি অভিনয় দিয়ে বাংলা আর হিন্দি উভয় চলচ্চিত্রকেই সমৃদ্ধ করেছেন
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৬ : ব্রিটেনে পাওরুটির রেশন চালু
১৯৪৭: ভারতের গণ পরিষদে তেরঙা ভারতের জাতীয় পতাকা বা রাষ্ট্রীয় ধ্বজা হিসাবে গৃহীত হয়
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু
১৯৭০: রাজনীতিবিদ দেবেন্দ্র ফড়নবিশের জন্ম
১৯৭৯: অভিনেত্রী মান্যতা দত্তর জন্ম
১৯৮৬: অভিনেত্রী মহুয়া রায়চৌধুরীর মৃত্যু
১৯৯৮: নাট্য সম্রাজ্ঞী সরযূবালা দেবীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.২০ টাকা ৮২.৯৪ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৬৯ টাকা ১০৭.২৩ টাকা
ইউরো ৮৯.৭৩ টাকা ৯২.৯২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫৯,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬০,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৫৭,২০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৪,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৪,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ, ১৪৩০, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩। চতুর্থী দিবা ৯/২৭। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র অপঃ ৪/৫৯ সূর্যোদয় ৫/৭/১৮, সূর্যাস্ত ৬/১৮/৩৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩১ গতে ১/২ মধ্যে।  রাত্রি ৮/২৮ গতে ১০/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ১/৩১ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৬/২৬ মধ্যে পুনঃ ১/২২ গতে ৩/১ পুনঃ ৪/৪০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৬  গতে উদয়াবধি। 
৫ শ্রাবণ, ১৪৩০, শনিবার, ২২ জুলাই ২০২৩। চতুর্থী দিবা ৬/৩২। পূর্বফল্গুনীনক্ষত্র দিবা ৩/৬ । সূর্যোদয় ৫/৬, সূর্যাস্ত ৬/২২। অমৃতযোগ দিবা ৯/৩৩ গতে ১২/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/২২ গতে ১০/৩৫ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ১/৩৪ মধ্যে ও ২/১৭ গতে ৩/৪৬ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৫ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৩/৩ মধ্যে ও ৪/৪২ গতে ৬/২২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৪২ মধ্যে ৩/৪৫ গতে ৫/৬ মধ্যে।  
২ মহরম

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
মণিপুর ইস্যু নিয়ে রাজ্য বিধানসভায় নিন্দা প্রস্তাব আনার সম্ভাবনা
মণিপুর ইস্যু নিয়ে নিন্দা প্রস্তাব আনা হতে পারে রাজ্য বিধানসভায়। ...বিশদ

04:33:00 PM

মেসিকে টপকে শীর্ষে রোনাল্ডো
লিও মেসিকে টপকে গেলেন ক্রিশ্চিয়ানা রোনাল্ডো। ইনস্টাগ্রাম পোস্টে এই মুহূর্তে ...বিশদ

03:50:07 PM

বোর্ড ঝুলিয়ে বিপাকে
‘দলিতদের মন্দিরে প্রবেশ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।’ নিজের জমিতে নির্মিত মন্দিরে এমন ...বিশদ

03:18:24 PM

২৪ জুলাই থেকে রাজ্য বিধানসভায় অধিবেশন
আগামী ২৪ জুলাই, সোমবার থেকে রাজ্য বিধানসভায় অধিবেশন বসছে। সেই ...বিশদ

02:58:24 PM

উত্তরাখণ্ডে পথ দুর্ঘটনায় মৃত ১, জখম ২৪
উত্তরাখণ্ডে পথ দুর্ঘটনায় মৃত ১ শ্রমিক। গুরুতর জখম ২৪। আজ, ...বিশদ

02:53:21 PM

রাস্তায় গোরু, শাস্তি
বাড়ির গবাদি পশু রাস্তায় ঘুরলে জুতোপেটা করা হবে মালিককে। দিতে ...বিশদ

02:13:20 PM