পুরনো রোগের বৃদ্ধিতে স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা। ব্যবসায় শুভত্ব বজায় থাকবে। আর্থিক প্রগতিও হবে। ... বিশদ
শুধু ‘ক্ষ্যাপা’ নয়। আর্যকে এই মুহূর্তে ‘গাঁটছড়া’ ধারাবাহিকের ‘আয়ুষ’ চরিত্রেও দেখছেন দর্শক। ইতিমধ্যেই গোটা টিমের সঙ্গে দারুণ বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে তাঁর। বিশেষত অনস্ক্রিন বাবা অর্থাৎ অভিনেতা গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রায় সব বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন তিনি। আর্যর কথায়, ‘অনস্ক্রিনে বাবার সঙ্গে এখনও আয়ুষের সম্পর্কটা খুব সহজ নয়। কিন্তু অফস্ক্রিনে গৌরবদার সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক তৈরি হয়ে গিয়েছে।’
শিশুশিল্পী হিসাবে কাজ শুরু করেন আর্য। ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় বারো বছর কাটিয়ে ফেলেছেন। ‘প্রথমে ‘চিরদিনই তুমি যে আমার টু’ ছবিতে শিশুশিল্পী ছিলাম। এরপর ‘ইন্ডিয়া কা বেস্ট ড্রামেবাজ’ রিয়ালিটি শোয়ে অংশ নিয়েছিলাম। তারপর ‘রংবাজ’, ‘প্রথম প্রতিশ্রুতি’, ‘গুড়িয়া যেখানে গুড্ডু সেখানে’, ‘আবার বছর কুড়ি পর’ সহ আরও কয়েকটা কাজ করেছি। রাজ চক্রবর্তীর ‘আবার প্রলয়’ আসছে’, বললেন তিনি।
‘গাঁটছড়া’ আর্যর নতুন কাজ। তাই প্রতি সপ্তাহের টিআরপি তাঁকে বেশ খানিকটা টেনশনে রাখছে। আর্য বললেন, ‘একটু চাপ তো লাগেই। আমি ধারাবাহিকের মাঝখান থেকে কাজ করছি। মাঝখান থেকে কাজ শুরু করলে জায়গাটা ধরে রাখার বাড়তি একটা চাপ থেকেই যায়। আমারও আছে। প্রতি বৃহস্পতিবার যখন টিআরপি আসে, ফলাফল কী হবে এটা খুবই ভাবায়।’ পেশাগত নিরাপত্তাহীনতাও আর্যকে কিছুটা ভাবায়। ‘এই পেশার অনিশ্চয়তা আমি সব সময় স্বীকার করি। এখন আমার ২৩ বছর বয়স। বাবা বলেছেন ২৬ বছর অবধি দেখতে। যদি সফল হই তবে অভিনয়টাই করব। তার কারণ আমি অভিনয়টা সত্যিই ভালোবাসি। তা না হলে অন্য পেশার চিন্তা করতে হবে। সেটা নিয়ে অবশ্য এখনই ভাবছি না’, স্পষ্টবাদী আর্য।