পুরনো রোগের বৃদ্ধিতে স্বাস্থ্যহানির সম্ভাবনা। ব্যবসায় শুভত্ব বজায় থাকবে। আর্থিক প্রগতিও হবে। ... বিশদ
এক দুর্বৃত্ত প্রযোজক দরবার শর্মার (কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়) সাম্রাজ্যের পতন ঘটাতে তাঁরই ঘনিষ্ঠবৃত্তকে প্রতিশোধস্পৃহার সাধারণ ছাতার তলায় নিয়ে আসে দরবারের এক পুরনো শিকার মায়া (রাফিয়াত রশিদ মিথিলা)। বৃত্তটি অতি দীর্ঘ। প্রতিটি চরিত্রের ভিন্ন উদ্দেশ্য ও ইতিহাস অসংখ্য সাব-প্লটের জাল বুনেছে। প্রথমে দরবারের পুত্র মায়াঙ্ক (রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়) ও পরে স্বয়ং দরবারের হত্যার মাধ্যমে সাম্রাজ্যের মালিকানা আসে অভিনেত্রী মৃণালিনীর (তনুশ্রী চক্রবর্তী) হাতে। মৃণালিনী কোন যোগ্যতায় লেখকের হাতে পোয়েটিক জাস্টিস পেলেন, তার কোনও বিশ্বাসযোগ্য ব্যাখ্যা অনুপস্থিত। মাইকেলের (গৌরব চক্রবর্তী) হত্যারও কোনও ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া কঠিন!
রাহুল অনবদ্য অভিনয় দিয়ে ছবিটিকে টানছিলেন। কিন্তু দলের সেরা খেলোয়াড়ই পুরো নব্বই মিনিট মাঠে থাকার সুযোগ পাননি। টলিউডের প্রথম ছবিতে মিথিলা সুন্দর, সাবলীল। তনুশ্রী নিজের দায়িত্বের প্রতি সুবিচার করেছেন। বরং অভিনয়ের পিচে কমলেশ্বরকে খুব একটা সাবলীল লাগেনি।
আশু চক্রবর্তীর নেপথ্য সংগীত বেশ ভালো লাগল। রণজয় ভট্টাচার্যের সুরে রূপঙ্কর ও সোমলতার গানগুলি হৃদয়গ্রাহী। ইন্দ্র মারিকের সিনেমাটোগ্রাফি ও স্বর্ণাভ চক্রবর্তীর সম্পাদনা ভালো লেগেছে।
প্রিয়রঞ্জন কাঁড়ার