পারিবারিক ধর্মকর্ম পালনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ। সন্তানের কর্মসাফল্যে গর্ব। গবেষণায় অগ্রগতি। ... বিশদ
বাঁকুড়ার সোনামুখীতে বিজেপির কর্মসূচিতে ছিলেন বিধায়ক দিবাকর ঘরামি, অমরনাথ শাখা সহ অন্যান্যরা। তাঁরা বিধায়ক অফিস থেকে মিছিল করে বিডিও অফিসের সামনে যান। সেখানে দিবাকরবাবুর হুঁশিয়ারিতে বিতর্ক তৈরি হয়। এদিন গঙ্গাজলঘাটির কর্মসূচিতে ছিলেন দলের বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি বিল্বেশ্বর সিংহ, খাতড়ায় ছিলেন বাঁকুড়ার সভাপতি সুনীল রুদ্র মণ্ডল, বাঁকুড়া-১ ব্লকে বিধায়ক নীলাদ্রিশেখর দানা ছিলেন। এদিন জেলার অন্যান্য ব্লকেও এই কর্মসূচি করে বিজেপি।
পুরুলিয়া জেলাতেও এদিন বিডিও অফিস ঘেরাও কর্মসূচি করে বিজেপি। পুরুলিয়া-২ ব্লকে ঘেরাও কর্মসূচিতে ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি বিবেক রাঙা, প্রাক্তন জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী প্রমুখ। বিবেকবাবু বলেন, প্রতিটি ব্লকেই এই কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পুরুলিয়া-২ ব্লকের বিডিওর সঙ্গে দেখা করে অভিযোগগুলি জানানো হয়েছে। তবে বিডিও অফিসগুলির নাম পাল্টে টিডিও অফিস বা তৃণমূল ডেভেলপমেন্ট অফিস রাখা উচিত। এরা ব্লকের পরিবর্তে তৃণমূলেরই শুধু উন্নয়ন করছে।
রঘুনাথপুর-১ ব্লকে বিজেপি নেতৃত্ব ঝাঁটা নিয়ে ব্লক অফিসে বিক্ষোভ দেখায়। সেখানে ভোট লুটের অভিযোগ তুলে বিডিও-র কুশপুতুল দাহ করা হয়। রঘুনাথপুর-বরাকর রাজ্য সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিজেপি কর্মীরা বিক্ষোভ দেখায়। মূল গেট খুলে বিজেপি কর্মীরা ভিতরে যেতে চাইলে পুলিস ব্যারিকেড করে আটকে দেয়। ঘেরাও কর্মসূচিতে জেলা বিজেপির সহ-সভাপতি বাণেশ্বর মুখোপাধ্যায়, মণ্ডল সভাপতি সন্তু তেওয়ারি প্রমুখ ছিলেন।
এছাড়া রঘুনাথপুর ও পাড়ায় বিডিও অফিস ঘেরাও কর্মসূচিতে চোর স্লোগান দেওয়া হয়। পৃথক দুই ব্লকে ছিলেন জেলা সহ সভাপতি অসীম চট্টোপাধ্যায় ও বিধায়ক নদিয়ারচাঁদ বাউরি। এদিন গেরুয়া শিবির আরামবাগ মহকুমার বিডিও অফিসগুলিতেও বিক্ষোভ দেখায়। প্রত্যেকটি বিডিও অফিসের সামনে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী ও রাজ্য পুলিস। এদিন আরামবাগ বিডিও অফিসের সামনে দলের বিক্ষোভ কর্মসূচিতে নেতৃত্ব দেন বিধায়ক মধুসূদন বাগ। এছাড়াও অন্যান্য ব্লকে বিজেপি বিক্ষোভ দেখায়।