পারিবারিক ধর্মকর্ম পালনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ। সন্তানের কর্মসাফল্যে গর্ব। গবেষণায় অগ্রগতি। ... বিশদ
শুক্রবার মহারাষ্ট্রের বিভিন্ন জেলা থেকে অন্তত হাজার খানেক মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানো হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের নির্দেশে ইতিমধ্যেই জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দলের কর্মীরা নানা জায়গায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন। রত্নগিরির বশিষ্ঠী, জগবুদি এবং রায়গড়ের কুণ্ডলিকা, অম্বা, সাবিত্রী ও পাতালগঙ্গা নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। নান্দেড় জেলার বিলোলি তহশিল থেকে প্রায় এক হাজার মানুষকে ত্রাণ শিবিরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, ১২টি গ্রামে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। শনিবারের জন্য পালঘর, রায়গড়, রত্নগিরি, পুনে ও সাতারায় কমলা সতর্কতা জারি হয়েছে। ওই কয়টি জেলায় শনিবারও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। তবে, দু’-তিনদিনের মধ্যে মুম্বইয়ে বৃষ্টির মাত্রা কমবে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে, রায়গড়ের ইরশালওয়াড়ি গ্রামে ধসের ঘটনায় আরও পাঁচটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। এই নিয়ে ওই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২১। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, শুক্রবার উদ্ধার হওয়া ওই পাঁচ মৃতদেহের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও দু’জন মহিলা। প্রবল বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার রাতে উদ্ধারকাজ বন্ধ রাখা হয়েছিল। তবে, এদিন সকালে বৃষ্টির মধ্যেই শুরু হয় উদ্ধারকাজ। সকাল সাড়ে ছ’টা নাগাদ ওই পাঁচটি দেহ ধসে যাওয়া মাটির নীচ থেকে উদ্ধার করা হয়।